Mustard Honey (2 kg)

সরিষা ফুলের মধু বৈশিষ্ট্য খেতে অনেকটা খেজুরের গুড়ের মতো স্বাদ, গন্ধ অনেকটা খেজুরের গুড়ের মত, সরিষা ফুলের মধু কখনো জমে না ঘনত্ব কম হলে ফেনা হতে দেখা যায় এ মধু সংগ্রহের সময়কাল ও স্থান (ফেব্রুয়ারি ১৫ তারিখ থেকে মার্চ মাসে মাঝামাঝি এর মধ্যে এ মধু সংগ্রহ করা হয়,মাদারীপুরের পাচ্চর ও ঢাকার কৈলাল থেকে আমরা এর মত সংগ্রহ করি। সরিষা ফুলের মধুর উপকারিতা অনিদ্রা দূর করে, শারীরিক দুর্বলতা দূর, করে পাকস্থলী সুস্থ রাখে, হার্ট কে শক্তিশালী করে।

কেন সরিষা ফুলের মধুকে আপনার খাদ্য তালিকায় শীর্ষস্থানে রাখা উচিত?

সরিষা ফুলের মধুতে মধু এবং কালেজিরা দুটিরই উপাদান রয়েছে। যার ফলে আপনাকে কালোজিরা এবং মধু আলাদাভাবে খাওয়ার প্রয়োজন হবেনা এবং এটি আপনার এবং আপনার পরিবারের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ১০০% মূখ্য ভূমিকা রাখবে
এক গবেষণায় দেখা গেছে ১ টানা ২-৩ মাস মধু খেলে আপনার পরিবারের ঔষধ খাওয়ার প্রবনতা ৮০% কমে আসবে।

সাধারন মানুষ জানে না যে মধুর মধ্যে কত ধরনের আর কি পরিমান খাদ্য মূল্য সঞ্জিত হয়ে আছে। বিজ্ঞানীরা বলেন মানব শরীরের পক্ষে অত্যাবশ্যক ৮০ প্রকারের প্রয়োজনীয় মৌল উপাদান মধুর মধ্যে পাওয়া যায়।

কেন আমাদের থেকেই কালোজিরা ফুলে মধু নিবেন?

বাজারে যে সমস্ত ভেজালযুক্ত মধু পাওয়া যায়, তা আমাদের উপকারের চেয়ে অপকার বেশি করবে, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। অপরদিকে আমাদের নিজ্বস্ব খামারে সংগ্রহীত সরিষা ফুলের মধু ল্যাবে পরিক্ষীত যার ফলে ভেজাল হওয়ার ০% সম্ভাবনাও নেই, যা “বিএসটিআই” সার্টিফিকেট প্রাপ্ত।

✅সকল রোগের শেফা সরিষা ফুলের মধু
নিয়মিত মধু সেবন করলে অসংখ্য রোগবালাই থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। এটি বৈজ্ঞানিকভাবেই প্রমাণিত।

মধু খাওয়ার উপকারিতা

✅ শক্তি প্রদায়ী : মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।
✅ হজমে সহায়তা: এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, এতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকারী।